লালমোহনে হা-মীমের পরিচালকের বিরুদ্ধে ‌‘অপপ্রচার’

আব্দুর রহমান নোমান: ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসি: স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক রুহুল আমিনকে জড়িয়ে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার বিকেলে লালমোহন প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে রুহুল আমিন এমন অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন: পাশ্ববর্তী আবুল কালাম খোকন হাওলাদাররা তার বিরুদ্ধে একটি পুকুরের ২ লাখ টাকার মাছ নষ্ট করে ফেলছেন বলে অভিযোগ করেন। ওই পুকুর প্রকৃতপক্ষে আমার ক্রয় করা সম্পত্তি।

রুহুল আমিন অভিযোগ করেন: এসএ ২৪ খতিয়ানের ২২৮ দাগের ১৪ শতাংশ ও ২২৯ দাগে ১০ শতাংশ জমি মোট ২৪ শতাংশ জমি বিনা কাগজে দখলের পায়তারা চালাচ্ছে। উক্ত জমির প্রকৃত মালিক ফারুকদের কাছ থেকে গত ১৫ জানুয়ারি ৩৮৯/২০২০ নং দলিলের মাধ্যমে জমি ক্রয় করি। জমি কেনার পর আবুল কালাম খোকন হাওলাদাররা তাদের কোন কাগজপত্র না থাকায় বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ঝাপ শুরু করে। কোথাও কাগজপত্র দেখাতে না পেরে পরাজিত হয়ে ভোলা সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে উক্ত সম্পত্তির উপর নিষেধাজ্ঞা দানের জন্য আবেদন করেন।

রুহুল আমিন বলেন: আদালতে আমি কাগজপত্র পেশ করলে আদালত ২৩ ফেব্রুয়ারি উক্ত নিষেধাজ্ঞার আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর আবার আবুল কালামরা লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরাবর বিচার দাখিল করলে সেখানেও তাদের আবেদন খারিজ করে দেওয় হয়। এরপর উক্ত জমিতে থাকা পুকুরের মাছ নিধনের অভিযোগ এনে আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

আবুল কালাম খোকনদের অব্যাহত হয়রানি হুমকি থেকে বাঁচতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী রুহুল আমিন।